Wellcome to National Portal
মেনু নির্বাচন করুন
Main Comtent Skiped

মহিলা বিষয়ক
                        

উপজেলা মহিলা বিষয়ক কর্মকর্তার কার্যালয় সীতাকুন্ড,চট্টগ্রাম।

 
ছবিনামপদবিফোনমোবাইলইমেইল
 নাজমুন নাহারমহিল বিষয়ক অফিসার ০১৭১২-১৮০৭৫৭Sitakundaupzila@yahoo.com

কি সেবা কিভাবে পাবেন

ধরণঃ

সেবা

সেবা প্রদান/ সেবা প্রদানের  অসুবিধা

Problems

Challenges

১। সামাজিক  নিরাপত্তামূলক কার্যক্রম

VGDখাদ্য সহায়তা

১। ইউনিয়ন কমিটি কর্তৃক সঠিক ভাবে যোগ্যতা/শর্তাবলী অনুযায়ী তালিকা প্রণয়ন করা হয় না।

২।  যোগ্য ব্যক্তি নির্বাচন করতে গিয়ে স্থানীয়/ রাজনৈতিক কারণে  তালিকা হতে  বাদ দিতে হয়।

৩। অনেক সময় ভিজিডি কার্ডটি ভাতা ভোগীর হাতে দেয়া হয় না।

৪। এলাকা ভিত্তিক খাদ্যাভাস অনুযায়ী খাদ্য সহায়তা দেয়া হয় না।

৫। কখনো কখনো বিনা মূল্যে প্রাপ্ত রেশন কার্ডটির মূল্য পরিশোধ বা শ্রম দিতে হয়।

৬। ইউনিয়ন পরিষদ হতে খাদ্য বিতরণের সঠিক তারিখ জানানো হয় না বলে অনুপস্থিতির কারণে অনেকে চাল /গম হতে বঞ্চিত হয়।

৭। দুর্গম যাতায়াতের কারণে অনেকে কার্ড টাকা অন্যের কাছে কার্ড বিক্রি করে দেয়।

৮। খাদ্য শস্যের পরিমাণ জানা না থাকায় অনেক সময় প্রতারিত হয়।

৯। অজ্ঞতার কারণে অনেকে সময় দুস্থদের নিকট হতে কার্ডের বিনিময়ে নগদ  অর্থ নিয়ে প্রতারণা করা হয়।

১। বরাদ্দ পেতে দেরি হলে নির্ধারিত সময়ে ভিজিডি তালিকা তৈরী সম্ভব হয় না। ফলে খাদ্য তামাদি হতে পারে।

২।  দেরিতে বরাদ্দ পেলে  ইউনিয়ন পর্যায়ে কমিটি গঠন করতে সমস্যা হয়।

৩। ইউনিয়ন কর্মী না  থাকায় খাদ্য বিতরণ তারিখ সুবিধাভোগীরা সবসয়ম  জানতে পারে না।

৪। ইউনিয়ন কমিটির দায়িত্ব পালনে অনীহা।

৫। তালিকা প্রণয়নে স্থানীয় ও রাজনৈতিক প্রভাব।

৬। বেসরকারি সংস্থা নির্বাচনে ত্রুটি ও কর্মী সংকট ।

৭। একই জেলায় একাধিক এনজিও নিয়োগের কারণে সুষ্ঠুভাবে প্রশিক্ষণ ও সঞ্চয় ব্যবস্থাপনা পরিচালিত হচ্ছে না।

৮। একই চক্রের মাঝে এনজিও পরিবর্তন হওয়ায় প্রশিক্ষণ ও সঞ্চয় ব্যবস্থাপনায় জটিলতা সৃষ্টি হচ্ছে।

৯। LSD থেকে যে খাদ্যশস্য দেয়া হয় ,বস্তায় খাদ্যশস্যের যে পরিমাণের ওজন লেখা থাকে প্রকৃতপক্ষে তার চেয়ে অনেক কম থাকে , এজন্য খাদ্য বিতিরণে জটিলতা সৃষ্টি হয়।

 

 

 

২। সামাজিক নিরাপত্তামূলক ভাতা কার্যক্রম

দরিদ্র মার মাতৃকালীন ভাতা

১। মহিলাদের ক্ষেত্রে/ পক্ষে জানা সম্ভব হয় না যে তাদের জন্য (গর্ভবতী মা) কখন বরাদ্দ আসে; কি ভাবে নিবাচিত  বা নাম তালিকা ভুক্ত করা যাবে  ধারণা নেই ।

২। নাম তালিকা ভুক্তর জন্য প্রয়োজনীয় আবেদন পত্র পাওয়া যাবে বা কোন দপ্তরে  যেতে হবে ধারণা নেই ।

৩। নাম তালিকাভভুক্তি হয়েছে কিনা তা না জানা।

৪। ইউপি হতে কখন ভাতার অর্থ বিতরণ করা হবে জানায় না

৫। কি পরিমাণ ভাতা কত দিন পাওয়া যাবে সে সম্পকে স্বচ্ছ ধারণা থাকে না।

৬। দুর্গম  এলাকার ভাতা  ভোগীর  ভাতা তোলা কষ্টসাধ্য।

৭। আবেদন পত্র সঠিক ভাবে পূরণ না থাকায়  ভাতা গ্রহণে সময়  জটিলতার সৃষ্টি হয়। ফলে সেবা পায় না।

৮।  সঠিক ভাবে আবেদন পূরণ না করা ও প্রয়োজনীয় কাগজপত্র  না দেওয়ায় প্রকৃত আবেদন কারী বাদ পড়ে য়ায়।

৯। ভাতা গ্রহণের কার্ডটি কাগজের তৈরি হওয়ায়  অনেক সময় তা নষ্ট হয়ে যায়। ফলে ভাতা গ্রহণে বিলম্ব হয়।

 

১০। কার্ডটি হারিয়ে ফেললে ভাতা সাময়িকভাবে বন্ধ থাকে।  তিনি সেবা হতে বঞ্চিত হন।

                                       

১। বরাদ্দ পেতে দেরী হলে ইউনিয়ন পরিষদে পত্র প্রেরণ দেরি হয়।

২। ইউনিয়ন কর্মী না থাকায়  তালিকা ভুক্তির শর্তাবলী জানানো সম্ভব হয় না।

৩। চুড়ান্ত তালিকা  ভুক্ত ভাতা ভোগীকে সহজে যোগাযোগ করা সম্ভব হয় না।

৪। ক্যাশ বা নগদ অর্থ প্রদান যা ঝুঁকির সৃষ্টির  করে।

৫। দূর্গম এলাকায় ভাতাভোগী নিজে ভাতা গ্রহণ না করায়  অর্থ সঠিক হাতে পরে না।

৬। দুর্গম এলাকায়
অর্থ বিতরণকারী প্রতিষ্ঠান না থাকায় একই দিনে অর্থ উত্তোলন  বিতরণ ঝুঁকিপূর্ণ।

৭। এনজিও নিবার্চন ত্রুটিপূর্ণ ।

৮। প্রতিটি ইউনিয়নে এনজিও কর্মী না থাকায় ভাতা ভোগী তালিকা স্বচ্ছ হয় না।

৯। এনজিও স্থানীয়  না হওয়ায় কর্মীগণ সঠিক ভাবে কাজ করে না।

১০। এনজিওদের স্থানীয় অফিস না থাকায়  ভাতাভোগীগণ তাদের কাছ থেকে সার্বক্ষণিক সহায়তা পায় না।

১১। গর্ভবতী মায়ের জন্ম-নিবন্ধন সনদ বাধ্যতামূলক না হওয়ায় উপকারভোগী বয়সের ক্ষেত্রে জটিলতা সৃষ্টি হচ্ছে।

১২। পরিবার পরিকল্পনা বিভাগের নিকট থেকে গর্ভবতীর তালিকা গ্রহণ করায় জটিলতা সৃষ্টি হচ্ছে।

১৩। কোষ মাসিকের তারিখ উল্লেখ না থাকায় ভাতাভোগী নির্বাচনে জটিলতা সৃষ্টি হছে।

৩। দারিদ্র বিমোচন ও কর্মসংস্থান

ক্ষুদ্র ঋণ কাযর্ক্রম

১। ঋণ প্রদানের/ কার্যক্রম বিষয়ে সঠিক সময়ে জানতে পারে না।

২। ঋণের  পরিমাণ যথেষ্ট নয়। (গাভী ক্রয়ের জন্য,৫০০০/- হতে ১৫০০০/-) ।

৩। কর্মী না থাকায় সঠিক সময়ে কিস্তি  পরিশোধ করতে না পারা।

৪। আত্মকর্মসংস্থানের জন্য উৎপাদিত পণ্য বিপণনের সুযোগ পায় না।

৫। বিপণন ব্যর্থতা ব্যবসা ঝু্ঁকি বা লোকসানের ফলে ঋণ ফেরত দেওয়ার সামর্থ হারায়।

৬। জামানতবিহীন ঋণ হওয়া সত্বেও ঋণ প্রদান প্রক্রিয়ার দীর্ঘসূত্রিতার কারণে জরুরী প্রয়োজনে অর্থ পায় না, ব্যবসা করতে পারে না।

৭। স্থানীয় বৈশিষ্ট্যযুক্ত বিশেষায়িত ক্ষুদ্র ব্যবসা বরাদ্দ (১৫০০০/- সর্বোচ্চ) অনেক সময় অপ্রতুল।

১। ঋণ আদায়কারী/ কর্মী সংকট কার্যক্রমের জন্য বড় ঝু্ঁকি।

২। কর্মী সংকটের জন্য গ্রকৃত ঋণ গ্রহীতা  নিণর্য় হয় না।

৩।ঋণ আদায় করা সম্ভব হয় না।

৪। অবিবাহিত মহিলাদের ক্ষেত্রে ঋণ প্রদান ঝু্ঁকি। কারণ বিবাহের পরে তাকে ট্রেস করা যায় না।

৫। স্থানীয় রাজনৈতিক প্রভাবে ঋণ খেলাপীদের  ঋণ প্রদান।

৬। ঋণ প্রদানের বিজ্ঞপ্তি সর্বসাধারণের জন্য প্রচার সম্ভব হয় না।

৭।  ঋণ আদায়ের জন্য সরেজমিনে পরিদর্শন কর্মী না থাকায় কখনো কখনো সম্ভব হয় না।

৮। স্থানীয় বৈশিষ্ট্যযুক্ত বিশেষায়িত ক্ষুদ্র ব্যবসা বরাদ্দ (১৫০০০/- সর্বোচ্চ) অনেক সময় অপ্রতুল।

৯। এক কালীন ক্ষুদ্র ব্যবসা ব্যবসায় (২/৩ মাস) বিনিয়োগ ঝু্ঁকিপূর্ণ।

১০। উপজেলা পর্যায়ে পণ্য বিপণন / জেলা পর্যায়ে বিপণন না থাকায় কমর্সূচীর  মূল লক্ষ্য ব্যাহত হয়।

১১। ঋণ প্রদানের  শর্তাবলী সহজ  হওয়ায় খেলাপীদের বিরুদ্ধে কোন আইনগত ব্যবস্থা গ্রহণ করা যায় না।

১২। কর্মী না থাকায় ঋণ খেলাপীদের   বের করা সম্ভব হয় না।

১৩। যানবাহন সাপোর্ট না থাকায় সরেজিমনে পরিদর্শন করা সম্ভব হয় না।

 

 

৪। নারী ও   শিশু নিযার্তন প্রতিরোধ ও পাচার প্রতিরোধ

 নারী ও  শিশু নিযার্তন প্রতিরোধ কমিটি

১। উপজেলার কোন  দপ্তরে এ  বিষয়ে  অভিযোগ করতে হয় তা অনেকে জানে না।

২। কি ভাবে ও কি বিষয়ে অভিযোগ করতে হয় তা অনেকে জানে না।

৩। প্রকাশ্যে অভিযোগে  পারিবারিক তথ্য প্রকাশ/ সম্মানহানী হবে  এই ভ্রান্ত ধারণা।

৪।জনগণকে  ইউনিয়ন চেয়ারম্যান ও সদস্যগণ (ইউনিয়ন কমিটি) তথ্য অবহিত করেন না।

৫। উপজেলা পযার্য়ে শুধুমাত্র  আপোষ মীমাংসা হয় বলে প্রকৃত প্রতিকার পায় না।

৬। নিরাপত্তামূলক ব্যবস্থা নাই।

৭। উপজেলা  কমিটিতে প্রতিকার না পেলে পরবর্তী আইনগত সহযোগিতার ব্যবস্থা নাই।

৮। তালাক / বিবাহ বিবাহ বিচ্ছেদের ক্ষেত্রে প্রকৃত প্রতিকার পায় না। ইউনিয়ন পরিষদের শালিশে ব্যবস্থা  ভিকটিম মেনে নিতে বাধ্য হয়।

৯। শারীরিকভাবে আঘাতপ্রাপ্ত ভিকটিম কোন প্রকার সাহায্য পায় না। যেমন  চিৎকিসা, নিরাপত্তার সুযোগ পায় না।

১০। ইভটিজিং জাতীয় সমস্যায় কোন নিরাপত্তা দেওয়া যায় না।

১। ইউনিয়ন কমিটি নিয়মিত সভা করে না।

২। স্থানীয় চাপের ভয়ে অনেকে প্রতিকার চায় না।

৩। কমিটির কোন আইনগত ক্ষমতা নাই। (যেমন –আটক,তলব, জরিমানা পুলিশের হাতে সোপর্দ ইত্যাদি)।

৪। কমিটির অর্থ সংক্রান্ত আদায় /নির্ধারণ/ আইনগত সহযোগিতার জন্য কোন ক্ষমতা  নেই।

৫। কমিটি নিষ্পত্তি করতে না পারলে ক্ষতি পূরণের জন্য কোন বিধান নেই।

৬। উপজেলা কমিটির সদস্যদের আইনগত কোন  ডিগ্রী/ প্রশিক্ষণ না থাকায় প্রকৃত পরামর্শ / প্রতিকার সম্ভব হয় না।

৭। বাল্য বিবাহে প্রতিরোধে স্থানীয় কাজী, ঈমাম পুরোহিত/ ফাদার  সদস্য না হওয়ায়  কোন ব্যবস্থা নেয়া যায় না।

৫। মানবসম্পদ উন্নয়ন ও আত্মকমর্সংস্থান

 মহিলা প্রশিক্ষণ কেন্দ্র

১। প্রশিক্ষণের ট্রেড/বিষয়ের ভিন্নতা কম।

২। প্রশিক্ষণের সময় দীর্ঘ  (বার মাস) হওয়ায় আগ্রহ হারায়।

৩। দক্ষ প্রশিক্ষকের অভাবে  খুব ভাল ফল পাওয়া যায় না।

৪। প্রশিক্ষণ ভাতা অত্যন্ত কম।

৫। আসন সংখ্যা সীমিত (৩০ জন) কম হওয়ায় কারণে আগ্রহীরা শিক্ষার সুযোগ হারায়।

৬। প্রশিক্ষণ শেষে কর্মসংস্থানের সুযোগ নাই।

৭। প্রয়োজনীয় সরঞ্জামের অভাব।

৮। স্থানীয় চাহিদার দিকে দৃষ্টি রেখে প্রশিক্ষণ  দেয়া হয় না।

৮। প্রশিক্ষণ কম্পিউটার প্রশিক্ষণ না থাকায় অনেকে আগ্রহী হয় না।

৯। প্রশিক্ষণ শেষে ব্যবসার ধারণা না থাকায় অনেকে ব্যবসায় নিয়োজিত হতে পারে না।

১০। প্রশিক্ষকদের দক্ষতা উন্নয়নের জন্য কোন ব্যবস্থা নাই।

১১। প্রশিক্ষণের সময় ৯-৫ হওয়ায়  দীর্ঘ সময় উপস্থিত থাকতে চায় না।

১। সকল উপজেলা (পুরাতন বাদে) নতুন  উপজেলায় প্রশিক্ষণ কার্যক্রম  নেই।

২। কোন কোন উপজেলায় প্রশিক্ষক না থাকায় প্রশিক্ষণ কর্মসূচী ব্যাহত হয়।

৩। অনেক সময় নির্ধারিত ট্রেডের দক্ষ প্রশিক্ষক পাওয়া যায় না।

৪। অনেক সময় আসনের থেকে বেশি প্রশিক্ষণার্থী ভর্তি হয়।

৫। প্রশিক্ষণার্থীদের ভাতা দৈনিক ২০/- যা অপ্রতুল।

৬। প্রশিক্ষণার্থীরা অনুপস্থিত থাকে।

৭। ছুটির দিনে ভাতা না দেওয়ায় প্রশিক্ষনার্থীদের মধ্যে অসন্তোষ সৃষ্টি হয়।                

 

 ৬। স্বেচ্ছাসেবী মহিলা সংগঠন

রেজিস্ট্রেশন

স্বেচ্ছাসেবী মহিলা সংগঠন

রেজিস্ট্রেশন

 

১। কার্যক্রমের জন্য লজিষ্টিক/ ইকুইপমেন্ট না থাকায় ভাল সমিতিগুলো অনেক সময় কার্যক্রম অব্যাহত রাখতে পারে না।

২। অনেক সময় সমিতির কার্যক্রম মৌসুমী হওয়ায় দীর্ঘ সময়ের জন্য ব্যয় করে প্রতিষ্ঠান চালাতে পারে না।

৩। উৎপাদিত পন্য বাজারে প্রবেশ করতে পারে না।

৪। আধুনিক ট্রেড সমূহ চালু না থাকায় সমিতির প্রতি আগ্রহ কম।

৫। আর্থিক সহযোগিতা যথেষ্ট নয়।

১। অনেক সময় নাম সবর্স্ব সমিতি রেজিস্ট্রেশন প্রভাব খাটিয়ে নেয় পরে তাদের কার্যক্রম খুঁজে পাওয়া যায় না।

২। অনুদানের টাকা সঠিকভাবে ব্যবহার করা যায় না।

৩। হস্তশিল্প ছাড়া অন্যন্য কার্যক্রমগুলো চালু থাকে না।

৪। সমিতি গঠনের মানসিকতা কম।

৫।অনুদানের সময় অনেক ভুয়া  সমিতির উদ্ভব হয়।

৬। স্বেচ্ছাসেবী সংগঠন নিবন্ধনের নির্দিষ্ট নীতিমালা এবং আইনের কপি নিবন্ধকের কাছে না থাকায় সমিতি নিবন্ধন এবং নিষ্ক্রিয় সমিতি ও অনিয়ম করা সমিতি সম্পর্কে সিদ্ধান্ত নেয়া সম্ভব হয় না।

৭। সচেতনতাবৃদ্ধি এবং জেন্ডার সমতামূলক কার্যক্রম।

উঠোন বৈঠক

১।  উঠোন বৈঠকের সময় অফিস সময়ের মধ্যে হওয়ায়  দাপ্তরিক কাজের জন্য কর্মকর্তাদের পক্ষে সময় দেয়া সম্ভব হয় না।

২। একজন কর্মকর্তার উপর করতে হয় বলে  নিয়মিত বা সপ্তাহান্তে সুবিধা পাওয়া সম্ভব হয় না।

৩। সচেতনতামূলক উপকরণ না থাকায় কর্মকর্তার জ্ঞানের/ মৌখিক বক্তব্যের সীমিত সামর্থ্যের উপর নির্ভর করতে হয়।

৪। বিষয়ভিত্তিক আলোচনায় পেশাগত আলোচক না থাকায় নির্ভরযোগ্য ও সুনিশ্চিত তথ্য জ্ঞান থেকে বঞ্চিত হয়।

৫।  কর্মকর্তা ব্যতীত কোন বিকল্প ব্যক্তি না থাকায় জরুরী পরামর্শ হতে বঞ্চিত হয়।

৬। মহিলা কর্মসূচী বলে পুরুষদের উপস্থিত থাকার ব্যাপারে উৎসাহিত করা হয় না। ফলে পরুষেরা এই কর্মসূচীর আওতায় আসে না।

১। কোন যানবাহন থাকায় দপ্তর হতে দূরবতী / দুর্গম এলাকায় উঠোন বৈঠক সম্ভ্বব হয় না।

২। জনবল/সহকারী/ কর্মী না থাকায় সমস্যা হয়।

৩।দূর্গম এলাকায় মহিলা কর্মকর্তার জন্য একজন ভ্রমণ  নিরাপত্তাহীনতার সৃষ্টি করে।

৪। পেশাগত আলোচক যেমন আইন, স্বাস্থ্য,কৃষি কর্মকর্তাগণ নিজ নিজ দাপ্তরিক কাজে ব্যস্ত থাকায় সময় দিতে না পারায় সমস্যা হয়।

৫। বিষয় ভিত্তক আলোচনায় না থাকায় বঞ্চিত হয়।

৬। কর্মকর্তা ব্যতীত কোন বিকল্প ব্যক্তি না থাকায় জরুরী পরামর্শ হতে বঞ্চিত হয়।

৬।সচেতনতামূলক মানবন্ধন, সভা, র‍্যালী, কর্মসূচীতে ধর্মীয় প্রভাব, স্থানীয় ও পারিবারিক বাধার কারণে মহিলাদের অংশ গ্রহণ অনিশ্চিত হয়ে পড়ে।
 

৮।আর্থ-সামাজিক উন্নয়ন

সেলাই মেশিন

১। সেলাই মেশিনের বরাদ্দ কম ও অনিয়মিত।

২। বরাদ্দের সময় অনিশ্চিত হওয়ায় যথা সময়ে কাজ শুরু হতে ব্যর্থ হয়।

৩। অনেক সময় যোগ্য ব্যক্তি রাজনৈতিক ও স্থানীয় প্রভাবে বাদ পড়ে।

৪। সমিতিগুলোকে প্রয়োজনীয় সেলাই মেশিন সবসময় পায় না।

১। মেশিনের বরাদ্দ কম হওয়ায় সকলকে উপকরণ সরবরাহ করা সম্ভব হয় না।

২। স্থানীয় রাজনৈতিক প্রভাবে অযোগ্য প্রার্থী মেশিন বরাদ্দ পায় না।

 

৯। বাংলাদেশ মহিলা কল্যাণ পরিষদ (বামকপ)

বিশেষ অনুদান

১। শুধু মাত্র নিবন্ধিত সমিতির মাঝে অনুদান বিতরণ করা হয় । অন্য ভাল সমিতি সুবিধা পায় না।

১। ভাল সমিতি আবেদন করা সত্ত্বেও অনুদান না দেওয়ায় কার্যক্রমের সম্প্রসারণ সম্ভব হয় না।

ক্রঃ নং

কার্যক্রম

সেবার ধরণ

সেবা গ্রহণকরী ব্যক্তি/সংস্থা

সেবার স্থান

সেবা প্রাপ্তির সময়সীমা

সেবাদানকারী কর্তৃপক্ষ

মন্তব্য

০১

০২

০৩

০৪

০৫

০৬

০৭

০৮

০১

আর্থ-সামাজিক উন্নয়ন ও সামাজিক সুরক্ষাকর্মসূচী

ভিজিডি কর্মসূচীর আওতায় দরিদ্রসীমার
নীচে বসবাস কারী মহিলাদের খাদ্য নিরাপত্তাসহ
 প্রশিক্ষন প্রদান ও আয়বর্ধক কর্মসূচীতে 
তাদের জড়িতকরণ। এই কার্যক্রমের অধীনে
 ভিজিডি কার্ডধারী মহিলাদেরকে
 ক) দুই বছর ধরে খাদ্য ও
আর্থিক সুবিধা প্রদান করা হয়,
 খ) আয় বর্ধক সচেতনতা
বিষয়ক প্রশিক্ষণ দেয়া হয়,
 গ) ভিজিডি চক্র শেষে প্রশিক্ষণ
প্রাপ্ত মহিলাদের ঋণ সুবিধা
প্রদান করা।

দারিদ্র পীড়িত ও দুঃস্থ গ্রামীণ মহিলা

উপজেলা মহিলা বিষয়ক কর্মকর্তার কার্যালয়।

৬ মাস

 

 

মহিলা বিষয়ক অধিদপ্তর জেলা/উপজেলা মহিলা বিষয়ক কর্মকর্তা

 

দরিদ্র মা’র জন্য মাতৃত্বকালীন ভাতা কর্মসূচীর
অধীনে গ্রামের দরিদ্র গর্ভবতী মায়েদের
 মাসিক ৩৫০/- টাকা হারে দুই বৎসর
 মেয়াদে মাতৃত্বকালীন ভাতা
প্রদান করা হয়।

পলস্নী এলাকার দরিদ্র গর্ভবতী মহিলা

উপজেলা মহিলা বিষয়ক কর্মকর্তার কার্যালয়।

২ মাস

 

মহিলা বিষয়ক অধিদপ্তর জেলা/উপজেলা মহিলা বিষয়ক কর্মকর্তা

 

ক্ষুদ্রঋণকার্যক্রমেরআওতায়দুঃস্থ
অসহায়ওপ্রশিক্ষিতনারীদের
আত্মকর্মস্থানের
 লক্ষেক্ষুদ্রঋণপ্রদানকরা।

কর্মক্ষম প্রশিক্ষণ প্রাপ্ত দরিদ্র নারী

উপজেলা মহিলা বিষয়ক কর্মকর্তার কার্যালয়।

আবেদন প্রাপ্তির ১(এক)

 মাসের মধ্যে ঘুর্ণায়মান

ঋণ এবং বরাদ্দকৃত ঋণ

২ মাসের মধ্যে বিতরণ

 করা হয়।

মহিলা বিষয়ক অধিদপ্তর জেলা/উপজেলা মহিলা বিষয়ক কর্মকর্তা

 

০২

নারী ও শিশু নির্যাতন প্রতিরোধ

মহিলা ও শিশুদের আইনগত সহায়তাপ্রদানেরলক্ষেউপজেলা পর্যায়েগঠিত নারী ও শিশুনির্যাতনপ্রতিরোধ
কমিটি স্থানীয় ভাবেনারী ও শিশু
 নির্যাতনমূলক অভিযোগের
 প্রেক্ষিতেপ্রয়োজনীয় আইনগত
পদক্ষেপগ্রহণের ব্যবস্থা করে থাকে।

নির্যাতিত নারী ও শিশু

উপজেলা মহিলা বিষয়ক কর্মকর্তার কার্যালয়।

আবেদনএবংঅবহিত
হওয়ার প্রেক্ষিতে তাৎক্ষণিক ভাবে পদক্ষেপগ্রহণ।

মহিলা বিষয়ক অধিদপ্তর জেলা মহিলা বিষয়ক কর্মকর্তা

 

০৩

স্বেচ্ছাসেবী মহিলা সমিতি নিবন্ধন

উন্নয়ন কর্মসূচীকে আরো ব্যাপৃত
এবং মহিলা জনগোষ্ঠীর মধ্যে
সম্প্রসারণ করার লক্ষ্যেস্বেচ্ছাসেবী
 মহিলা সংগঠন সমূহের আবেদনের
প্রেক্ষক্ষতে নিবন্ধদন প্রদানের লক্ষ্যে
 পরিদর্শন পূর্বক  সুপারিশ করা হয়।

সক্রিয় স্বেচ্ছাসেবী মহিলা সমিতি

উপজেলা মহিলা বিষয়ক কর্মকর্তার কার্যালয়।

আবেদন প্রাপ্তির ১৫
দিনের মধ্যে নিবন্ধনের ব্যবস্থা করা হয়।

মহিলা বিষয়ক অধিদপ্তর জেলা/উপজেলা মহিলা বিষয়ক কর্মকর্তা

নিবন্ধনের শর্ত পূরন সাপেক্ষক্ষ।

০৪

বাংলাদেশ মহিলা কল্যাণ পরিষদ (বামকপ)

মহিলাদের আত্মকর্মসংস্থান ও উন্নয়নের
 জন্য মহিলা বিষয়ক অধিদপ্তরে নিবন্ধীতসক্রিয় মহিলা
সংগঠনসমূহের অনুদান
প্রাপ্তির আবেদন সুপারিশ
করে জেলাকার্যালয়ে প্রেরন
করা হয়।

নিবন্ধীকৃত মহিলা স্বেচ্ছাসেবী সমিতি

প্রধান কার্যালয়, জেলা/উপজেলা মহিলা বিষয়ক কর্মকর্তার কার্যালয়

আবেদনেরপ্রেক্ষিতে
২মাসেরমধ্যে

মহিলা বিষয়ক অধিদপ্তর ঢাকা

 

০৫

সচেতনতা বৃদ্ধি এবং জেন্ডার সমতামূলক কার্যক্রম

নারী উন্নয়ন ও জেন্ডার সমতা আনয়নেবিভিন্ন জন
সচেতনতামূলক কার্যক্রম গ্রহণ।

উপজেলাধীন সকল জনগোষ্ঠি

উপজেলা মহিলা বিষয়ক কর্মকর্তার কার্যালয়।

বছরব্যাপী  ও দিবস অনুযায়ী

উপজেলা মহিলা বিষয়ক কর্মকর্তা